পি নিউজ ডেস্ক : রাউজানের বিভিন্ন এলাকা থেকে চুরি করে আনা ১৩টি গরু উদ্ধার করে বায়েজিদ থানা পুলিশ। আর এখবর কানে আসা মাত্রই থানায় ছুটে যান রাউজান উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান এহছানুল হায়দার চৌধুরী বাবুল।
মঙ্গলবার বিকেলে থানায় গিয়ে পুলিশ হেফাজতে থাকা গুরু গুলো নিজ এলাকার বলে নিয়ে যান উপজেলা চেয়ারম্যান। এসময় তিনি চোরাই গুরু উদ্ধারে অভিযান পরিচালনাকারী দলকে নগদ অর্থ পুরস্কারও করেন।
চট্টগ্রামে নানা কারণে আলোচিত উপজেলা চেয়ারম্যান বাবুল থানায় গরু আনতে গিয়ে ফের আলোচনায় এসেছেন। এমনকি অনেকে এটি নিয়ে হাস্যরস করছেন। তবে যেই যা বলুক একাজে নাকি উপজেলা চেয়ারম্যান খুবই আনন্দ পান বলে জানিয়েছেন। এটিকে জনগণের সেবা হিসেবে মনে করছেন তিনি।
বায়েজিদ থানার ওসি মোহাম্মদ মহসীন বলেন, ‘গরু উদ্ধারের খবর পেয়েই রাউজানের উপজেলা চেয়ারম্যান থানায় ছুটে আসেন। তিনি তার এলাকা থেকে এসব গরু চুরি হয়েছে জানিয়ে প্রমাণ দিয়ে গরুগুলো নিয়ে যান। এসময় অভিযান দলকে আর্থিকভাবে পুরুস্কৃতও করেন। তিনি এসব কাজে আনন্দ পান বলেও আমাদের জানিয়েছেন।’
প্রসঙ্গত, মঙ্গলবার দুপুর ২ টার দিকে নগরীর বায়েজিদ বোস্তামী থানার শহিদ নগর প্রকাশ কসাই পাড়া এলাকায় অভিযান চালিয়ে রাউজানের বিভিন্ন এলাকা থেকে চুরি করে আনা ১৩টি গরু উদ্ধার করেছে পুলিশ।
ওসি মোহাম্মদ মহসীন বলেন, ‘স্থানীয়দের অভিযোগ ও গোপন সংবাদের ভিত্তিতে অভিযান চালিয়ে শহিদ নগর (কসাই পাড়া) থেকে ১৩টি গরু উদ্ধার করেছে পুলিশ। গত এক সপ্তাহ ধরে গরু গুলো রাউজান উপজেলার বিভিন্ন এলাকা থেকে চুরি করে এনে বিক্রির জন্য রাখা হয়েছিলো।’
তিনি আরো বলেন, ‘বিভিন্ন সময়ে গরু চুরির অভিযোগ নিয়ে স্থানীয়রা আমাদের কাছে অভিযোগ করেছে। এছাড়া পুলিশের কাছেও এ সংক্রান্ত তথ্য ছিলো। ওই তথ্যের ভিত্তিতে কসাই নাছির প্রকাশ বালির বাড়িতে আজ অভিযান চালানো হয়। তবে তাকে আটক করা সম্ভব হয়নি।’
মঙ্গলবার বিকেলে থানায় গিয়ে পুলিশ হেফাজতে থাকা গুরু গুলো নিজ এলাকার বলে নিয়ে যান উপজেলা চেয়ারম্যান। এসময় তিনি চোরাই গুরু উদ্ধারে অভিযান পরিচালনাকারী দলকে নগদ অর্থ পুরস্কারও করেন।
চট্টগ্রামে নানা কারণে আলোচিত উপজেলা চেয়ারম্যান বাবুল থানায় গরু আনতে গিয়ে ফের আলোচনায় এসেছেন। এমনকি অনেকে এটি নিয়ে হাস্যরস করছেন। তবে যেই যা বলুক একাজে নাকি উপজেলা চেয়ারম্যান খুবই আনন্দ পান বলে জানিয়েছেন। এটিকে জনগণের সেবা হিসেবে মনে করছেন তিনি।
বায়েজিদ থানার ওসি মোহাম্মদ মহসীন বলেন, ‘গরু উদ্ধারের খবর পেয়েই রাউজানের উপজেলা চেয়ারম্যান থানায় ছুটে আসেন। তিনি তার এলাকা থেকে এসব গরু চুরি হয়েছে জানিয়ে প্রমাণ দিয়ে গরুগুলো নিয়ে যান। এসময় অভিযান দলকে আর্থিকভাবে পুরুস্কৃতও করেন। তিনি এসব কাজে আনন্দ পান বলেও আমাদের জানিয়েছেন।’
প্রসঙ্গত, মঙ্গলবার দুপুর ২ টার দিকে নগরীর বায়েজিদ বোস্তামী থানার শহিদ নগর প্রকাশ কসাই পাড়া এলাকায় অভিযান চালিয়ে রাউজানের বিভিন্ন এলাকা থেকে চুরি করে আনা ১৩টি গরু উদ্ধার করেছে পুলিশ।
ওসি মোহাম্মদ মহসীন বলেন, ‘স্থানীয়দের অভিযোগ ও গোপন সংবাদের ভিত্তিতে অভিযান চালিয়ে শহিদ নগর (কসাই পাড়া) থেকে ১৩টি গরু উদ্ধার করেছে পুলিশ। গত এক সপ্তাহ ধরে গরু গুলো রাউজান উপজেলার বিভিন্ন এলাকা থেকে চুরি করে এনে বিক্রির জন্য রাখা হয়েছিলো।’
তিনি আরো বলেন, ‘বিভিন্ন সময়ে গরু চুরির অভিযোগ নিয়ে স্থানীয়রা আমাদের কাছে অভিযোগ করেছে। এছাড়া পুলিশের কাছেও এ সংক্রান্ত তথ্য ছিলো। ওই তথ্যের ভিত্তিতে কসাই নাছির প্রকাশ বালির বাড়িতে আজ অভিযান চালানো হয়। তবে তাকে আটক করা সম্ভব হয়নি।’
